সমাজ অর্থনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ক ত্রৈমাসিক
কালধ্বনি
In Search of a decent living
জীবনের অন্বেষণে
সমাজ অর্থনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ক ত্রৈমাসিক
কালধ্বনি
In Search of a decent living
জীবনের অন্বেষণে
(১১ আগস্ট, ২০২৩ তারিখে Times পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের বাংলা অনুবাদ)
গত সপ্তাহে উত্তর হরিয়ানার একটি ছোট্ট দরিদ্র শহর নূহ’য় বুলডোজার দিয়ে শত শত বাড়ি ও দোকান ভেঙে দেওয়ার পর এখন গোটা শহরটি শুধুই পাথর আর ধ্বংসাবশেষের স্তূপ। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ধ্বংসপ্রাপ্ত সব বাড়ির বেশিরভাগই মুসলমানদের। স্থানীয় জনসংখ্যার শতকরা ৭৭ ভাগই মুসলমান।
৩১ জুলাই হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে সহিংস সংঘর্ষের পর তিন দিন ধরে ধ্বংসযজ্ঞ চলে। মারা যান কমপক্ষে ছ’জন, আহত বেশ কয়েকজন। সংঘর্ষ শুরু হয় শহরের মধ্য দিয়ে যাওয়া কট্টরপন্থী হিন্দু গোষ্ঠী (ভিএইচপি ও বজরঙ দল – অনুবাদক)-র ধর্মীয় মিছিলের ওপর যখন নূহের মুসলিম বাসিন্দারা পাথর ছুঁড়তে শুরু করে, কারণ রটে গিয়েছিল একজন কুখ্যাত হিন্দু গুণ্ডা ( মনু মানেশর। এই লোকটি এক ভিডিও-তে জানিয়েছিল সে নিজে তার পুরো দল নিয়ে ওই মিছিলে উপস্থিত থাকবে। সুতরাং সবাই, সব হিন্দু মানুষজন যেন গো’মাতার নাম নিয়ে আর জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে দিতে ওই ধর্মীয় যাত্রায় উপস্থিত থাকে। এই বছরের গোড়ায় বজরঙ দলের সদস্য ও গো-রক্ষক সমিতির নেতা-কর্মী, মনু মানেশরের নাম খবরে বারবার উঠে আসে দুজন মুসলমান যুবক, জুনেইদ ও নাসির’-এর খুনী বলে। নূহ, পূর্বতন মেওয়াত জেলার দক্ষিণ ও পশ্চিমে রাজস্থানের আলোয়ার জেলা। মনু মানেশরের নামে রাজস্থানে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকলেও পুলিশ তাকে ধরে না। কেননা তার নাকি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার প্রধান প্রধান মন্ত্রীদের সঙ্গে ছবিও আছে। - অনুবাদক) উপস্থিত থাকবে ওই যাত্রায়। কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপের আগেই দুই সম্প্রদায়ের বিক্ষুব্ধ জনতা, সম্পত্তি ভাঙচুর করে ,গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরিস্থিতি রাস্তার দাঙ্গায় পরিণত হয়।
সুশীল সমাজগোষ্ঠীর মতে, ‘বুলডোজার’ ক্ষমতাসীন হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) রাজনীতিবিদদের ছত্রছায়ায়, হাজার হাজার মুসলমানের বাড়ি, ব্যবসা এবং উপাসনালয় ধ্বংস করার জন্য যেভাবে একটি বড় বিচারবহির্ভূত হাতিয়ার হয়ে উঠেছে তার অনেকগুলির মধ্যে নূহতে ধ্বংস অভিযান একটি উদাহরণ মাত্র।
দিল্লির অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আলী খান মাহমুদাবাদ বলেছেন, ‘বিজেপির লক্ষ্য অর্জন করার জন্যে আইন আর প্রতিষ্ঠানকে ফাঁকি দেওয়ার একটা উপায় হল, বুলডোজার৷
বিজেপি-শাসিত অনেক রাজ্যে, বিশেষ করে উত্তর ভারতে, ধ্বংস করার অভিযান শুধুমাত্র মুসলিম ভিন্নমতকে দমন করার জন্য একটি সাধারণ কৌশল হয়ে ওঠেনি, বুলডোজার, হিন্দু-জাতীয়তাবাদী প্রতীক হিসাবে বিকশিত হয়েছে। বিজেপির নির্বাচনী বিজয়ে, ভারতে এবং বিদেশে, প্যারেড ফ্লোটে, চিপসের প্যাকেটে এবং বেশ কয়েকটি হিন্দু জাতীয়তাবাদী সঙ্গীতেও ওই প্রতীক ব্যবহার করে। এমনকি বিজেপির বিজয় উদযাপনে যুবকেরা তাদের বাহুতে প্রতীকটি ট্যাটু করে নিয়েছে।
মাহমুদাবাদের কথায়, ‘এক অর্থে বুলডোজার, বিজেপি সমর্থকেরা যাকে 'দ্রুত ন্যায়বিচার' বলে থাকে তার একটি প্রতীক’।
৩ অগাস্ট নূহ-তে হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ বলেছেন, সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘বুলডোজার ন্যায্য পদক্ষেপের অংশও হতে পারে’। এর পরপরেই ‘বুলডোজার’ তার কাজ শুরু করে দেয়। কর্তৃপক্ষ পরে অবশ্য বলেছে যে ঝুপড়ি এবং সিমেন্টের কাঠামোগুলি বেআইনিভাবে নির্মিত ছিল, তাই এই ধ্বংস। বাসিন্দারা অনেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। সোমবার (৭ই আগস্ট) পাঞ্জাব ও হরিয়ানার উচ্চ-আদালত ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধ করে দিয়েছে এবং প্রশ্ন করেছে যে বিজেপি সরকার বুলডোজার ব্যবহারের মাধ্যমে নূহের মুসলমানদের ‘জাতিগত নির্মূলের অনুশীলন’ পরিচালনা করছে কিনা!
দিল্লির সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চ-এর রাজনৈতিক গবেষক আসিম আলি বলেন, ‘এটি একমাত্র উদাহরণ যেখানে একটি আদালত এই ভুল বলার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে।’ ‘অন্যত্র প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষমতাসীন দলের নীতি লঙ্ঘনের লাগাম টেনে ধরতে পারেনি।’
বুলডোজিংয়ের ইতিহাস
ভারতের সবচেয়ে হাই-প্রোফাইল বুলডোজার কেসটি ঘটেছিল যখন অযোধ্যা শহরের মুঘল-যুগের মসজিদ, বাবরি মসজিদ, ১৯৯২ সালে হিন্দু জাতীয়তাবাদীরা ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে দিয়েছিল। তাদের দাবি ছিল, এটি একটি প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। মামলাটি ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রায় দুই দশক ধরে জাতিকে ধর্মীয় মেরুকরণ করেছে। ২০১৯-এ সুপ্রিম কোর্ট মন্দির নির্মাণের জন্য হিন্দুদের জমি হস্তান্তর করে। এবং ২০২০ সালে একটি বিশেষ ফৌজদারি আদালত মসজিদ ধ্বংস করার জন্য অভিযুক্তদের মুক্ত করে দেয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সমসময়ের চারপাশের ঘটনাসমূহ ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ বিজেপির অনেক শীর্ষ কর্মকর্তার রাজনৈতিক কেরিয়ার গঠন ও এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়েছিল। এরা সবাই মসজিদ ধ্বংস এবং নতুন মন্দির নির্মাণের তত্ত্বাবধানে মূল ভূমিকা পালন করেছিলেন।
অনেক স্থানীয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী নেতা বছরের পর বছর ধরে শুধুমাত্র বুলডোজারকে আলিঙ্গন করেছেন। যোগী আদিত্যনাথ, একজন হিন্দু ধর্মগুরু এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, এমনকি ‘বুলডোজার বাবা’ বা ‘বুলডোজারের পিতা’ ডাকনাম অর্জন করেছেন।
এবং ধ্বংসের সংখ্যা বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের প্রচণ্ড বিক্ষোভের মতো অত্যন্ত উত্তেজনার মুহূর্তেও তারা, তাদের বুলডোজার নীতির বিরোধিতা করেননি। এই জন্যই অধিকার রক্ষার গোষ্ঠীরা বলেছে যে মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ বজায় রয়েছে। এবং গত এপ্রিলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ উত্তর প্রদেশের আরেকটি প্রাচীন মসজিদকে বুলডোজ করার জন্য উচ্চ আদালতের আদেশকে অস্বীকার করেছিল।
বছরের পর বছর ধরে ধ্বংসের মোট সংখ্যা সম্পর্কে কোনও সরকারি তথ্য নেই। তবে গবেষকরা তাদের গণনা করার চেষ্টা করেছেন। দিল্লির হাউজিং অ্যান্ড ল্যান্ড রাইটস নেটওয়ার্ক অনুমান করে যে সরকার কমপক্ষে ৪৩০০০ বাড়ি ভেঙে দিয়েছে এবং ২০২০ সালের মার্চ থেকে জুলাই ২০২১ পর্যন্ত প্রতি ঘন্টায় প্রায় ২১ জনকে উচ্ছেদ করেছে, তাদের প্রকাশিত সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে।
আইনের প্রতি অবজ্ঞা
বুলডোজিং অধ্যয়নরত গবেষকদের আরেকটি স্বাধীন নেটওয়ার্ক, ল্যান্ড কনফ্লিক্ট ওয়াচ-এর একজন আইনজীবী আনমোল গুপ্ত উল্লেখ করেছেন যে অনেক ক্ষেত্রে, তাদের ব্যবহারে সাধারণত আইনের অমান্য করাই হয়েছে। কেননা উচ্ছেদকারীদের অগ্রিম অবহিত করা উচ্ছেদ বা ধ্বংসের একটি আইনি পূর্বশর্ত এবং ভারতীয় সংবিধানে সুরক্ষিত একটি মৌলিক অধিকার। তিনি টাইমকে বলেন, ‘এই অধিকারের মানে হল, বহিষ্কৃত ব্যক্তিরা চাইলে মামলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ পায় এবং তাদের শুনানির সুযোগ দেযওয়া হবে’। ‘আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে, উচ্ছেদগুলি সংবিধানের মূল অধিকার লঙ্ঘন করছে।’
নূহের ক্ষেত্রে, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানার উচ্চ আদালত বলেছে যে, তাত্ক্ষণিক জনতার বিচারের নজির স্থাপন করতে গিয়ে পদ্ধতিগত এবং মৌলিক অধিকার উভয়ই বুলডোজার দিয়ে লঙ্ঘন করা হয়েছে। কিন্তু এমন একটি রায় একবারেই বিরল। এই রায় যে বিরল, সেটা বোঝা যায়, যখন গত জুলাইয়ে, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাট এবং মহারাষ্ট্রে সরকারের বুলডজার নীতি থামানোর জন্য একটি মামলার শুনানির পর্যায়ে সুপ্রিম কোর্ট, ধ্বংসের বিষয়ে সরকারের লাইনকে মান্যতা দিয়ে, আদালত ধ্বংস অভিযানে স্থগিতাদেশ দিতেও অস্বীকার করেছে, এই যুক্তিতে যে পৌর কর্তৃপক্ষেরও ‘অননুমোদিত’ নির্মাণের ওপর নিজস্ব অধিকার থাকা উচিত। অশোক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাহমুদাবাদ-এর কথায়, আদালত যেখানে হস্তক্ষেপ করতে পারে সেখানেও ‘ধ্বংসের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ জারি করলেও ইতিমধ্যে অনেক কিছু ধ্বংস হয়ে গেছে।’
অনুবাদকের সংযোজনঃ
(১) NDTV, ১৩ আগস্ট, ২০২৩, বিকেল ৫ টাঃ ‘কোনো ঘৃণাসূচক বাক্য নয়’ এই শর্তসাপেক্ষে বড় জনসমাবেশের সম্মতি দেওয়া হলেও, আজ হরিয়ানার পালওয়াল জেলায় একটি হিন্দু গোষ্ঠীর ডাকা বড়সড় গণজমায়েতে বক্তারা একের পর এক ঘৃণা ছড়িয়ে বক্তব্য রেখে গেছেন। একজন বক্তাকে বলতে শোনা গেল, ‘আমাদের দিকে আঙ্গুল তুললে আমরা তোমাদের হাত কেটে দেবো।’ আরেকজন বক্তা নূহ’র প্রত্যেক হিন্দুর জন্য রাইফেলের লাইসেন্স দাবি করলেন।
ইতিমধ্যে ৫১ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হরিয়ানার একটি মহাপঞ্চায়েত প্রস্তাব নিয়েছে, সমগ্র নুহ জেলাতে গোহত্যা নিষিদ্ধ করতে হবে। কমিটির দাবি, নূহ অঞ্চলে শান্তি ফিরিয়ে আনতে প্যারামিলিটারি ফোর্সের একটি সদর দপ্তর এই অঞ্চলে তৈরি করতে হবে। কমিটির আরো সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, অন্য অঞ্চল থেকে এই অঞ্চলে আসা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রোহিঙ্গা সহ বিদেশ থেকে আসা সবাইকে অঞ্চল থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে। সরকারকে নূহ এবং পালওয়াল জেলার সব হিন্দুদের হাতে অস্ত্র তুলে দিতে হবে। মামলা যা আছে সব মামলা, নূহ থেকে গুরগাঁও বা অন্য কোন জেলায় স্থানান্তরিত করতে হবে। কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে জলাভিষেক যাত্রা ৩১ জুলাই দাঙ্গার জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেটা আবার শুরু হবে আগস্ট মাসের ২৮ তারিখে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ব্রিজ মন্ডল ধার্মিক যাত্রা। সমস্ত রাজ্য থেকে মানুষ মিছিল নিয়ে নলহার মন্দিরে পৌঁছাবেন এবং সেখান থেকে শ্রীনগর টেম্পলে মিছিল করে যাবেন, সম্মতি দেয়া হোক বা না হোক। শুধু তাই নয়, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্তৃত্বে হরিয়ানার এই মহাপঞ্চায়েত ‘মুসলমান’দের বিরুদ্ধে অর্থনৈরিক অবরোধের ডাক দিয়েছে।
অন্যদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (১০/০৮/২৩) জানাচ্ছে, তার আগের দিন অর্থাৎ বুধবার একটি কৃষক পঞ্চায়েতের নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা। যেখানে হিন্দু মুসলমান ও শিখ সম্প্রদায় থেকে আগত প্রায় দু হাজার কৃষক, সভা করেছেন হিসার জেলায়। সমাবেশের কৃষক নেতা সুরেশ কোথ বলেছেন এখানে মুসলিমরাও আছেন। তাদের কেউ স্পর্শ করতে পারবে না। তাদের সুরক্ষিত করার রাখার দায় আমাদের। বুধবারের পঞ্চায়েতের কৃষকেরা শপথ নিয়েছেন তারা কোন বর্ণ বা সম্প্রদায়গত হিংসাকে প্রশ্রয় দেবেন না। নূহ জেলায় সর্বতোভাবে শান্তি রক্ষা করবেন, শান্তি ফিরিয়ে আনবেন।
হরিয়ানার গুরুগ্রামে দরিদ্র ও দিনমজুর মানুষজনের বসতি ঘিরে পোস্টার পড়েছে ২৮ আগস্টের দু-একদিন আগে থেকে, ‘৪৮ ঘন্টা সময় দেওয়া হলো। তার মধ্যে এই জায়গা ছাড়তে হবে। এই জায়গা না ছাড়লে নিজেদের মৃত্যুর জন্য তোরাই দায়ী থাকবি। এমনকি তোদের বৌ-বাচ্চারা ঘর থেকে বের হলে তাদের ধর্ষণ করা হবে। ’ অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধ পুলিশ মামলা দায়ের করেছে। কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। তবে পুলিশ জানিয়েছে, বেআইনি দখলিকৃত এলাকা ছাড়তে হবেই বস্তিবাসীদের। (২৮ আগস্ট, ২০২৩)
এঙ্গেলস একাডেমি পি.ডি.এফ.লাইব্রেরি
আমাদের 'এঙ্গেলস একাডেমি পিডিএফ লাইব্রেরি'-তে যে বইগুলোর পিডিএফ রেখেছি
১. নিপীড়িতের শিক্ষাবিজ্ঞান (২০১৫)
(পেডাগজি অব দি অপ্রেসড্-এর বঙ্গানুবাদ)
২. দেশের ডাক (২০২২)
৩. বার্তা পত্রিকা
৪. বদরুজ্জামান চৌধুরীর উপন্যাস সংকলন (২০২২)
(লেখকের অনুমতি সাপেক্ষে)
এই লাইব্রেরিতে খুবই শীঘ্র রাখব ----
১. সোভিয়েত রাশিয়া : অর্থনীতি ও মতাদর্শের কিছু সমস্যা (১৯৮৩)
২.শিশুনাট্যের সন্ধানে ( বইমেলা ১৯৯৯ )
৩. মানুষের স্বাধীনতা : মন ও সমাজ ( ডিসেম্বর ২০০৪ )
৪. সোভিয়েত হেরে গেল কেন ( ২০০৬ )
৫. ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক ( ২০০৬ )
৬. আক্রান্ত পৃথিবী আক্রান্ত স্বদেশ ( ২০০৭ )
৭.ভালো থাকো দেশ ( ২০১৩ )
৮. কোম্পানি থিয়েটার ( ২০১৮ )
১২. স্বামীর ঘরে কাজের জন্য বউরা কি মূল্য ও মজুরি পেতে পারে ? (২০২২)
আমরা একটা টেলিফোন নাম্বার দিচ্ছি
৯৭০৬৩৮২৮১০
ইচ্ছুক পাঠিকা-পাঠক এই নাম্বারে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করে যে কোনো পিডিএফ-এর রিকোয়েস্ট পাঠাবেন ।
তদনুযায়ী আপনার হোয়াটসঅ্যাপে পিডিএফ পাঠানো হবে।
আপনারা যথারীতি প্রিন্ট আউট করে নিয়ে অথবা
সরাসরি পিডিএফ থেকে বইটি পড়তে পারবেন ।
(একটি সম্পূর্ণ অব্যবসায়িক লেগেপড়ে থাকা )
ধন্যবাদ
(কথাপ্রান্তিকবিজয়া ও শুভঙ্কর চন্দের সম্মিলিত প্রয়াস )